কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ কর্মসূচির’ আওতায় ফেলোশিপ প্রাপ্ত হয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ২৪ জন শিক্ষার্থী।
গত ৩০ ডিসেম্বর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খান মো. রেজা-উন-নবী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ৩ টি ক্যাটাগরিতে ২৪৪৬ ফেলোশিপ পেয়েছেন। নবায়ন ক্যাটাগরিতে ফেলোশিপ পেয়েছেন ৪২ জন। এর মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভৌতজ্ঞিান ক্যাটাগরিতে ২০ জন, খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে ১ জন এবং জীববিজ্ঞান ও চিকিতসা বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে পেয়েছেন ৩ জন। এতে রসায়ন বিজ্ঞান বিভাগের ৭ জন, পরিসংখ্যান বিভাগের ৮ জন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ৫ জন, ফার্মেসি বিভাগের ৩ জন এবং আইসিটি বিভাগের ১ জন।পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থীরা হলেন শারমিন আক্তার, মো. সাজ্জাদ হোসাইন রুবেল, মোছা. নাফিসা তামাস্সুম অনন্যা, তানজিনা আক্তার, আসাদুজ্জামান, মো. তানভীরুল ইসলাম, প্রনয় রায় ও মো. আনোয়ার হোসেন। রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা হলেন আয়েশা আক্তার, মাহিমা সুলতানা সরকার, তাজরীন আক্তার, সামিয়া ইসলাম, নাবিলা ইসলাম, মুনমুন পোদ্দার ও বিউটি আক্তার। পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা হলেন খালিদ হাসান, কাজী সাইফ উদ্দিন, মো. আবদুল্লাহ আল মোহাইমিন, মো. আব্দুল হান্নান ও মৌসুমী আক্তার। ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থীরা হলেন মো. সাদ্দাম হোসাইন, জিন্নাত ফাতেমা স্বর্ণা ও মুনিয়া আক্তার নুপুর। আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী হলেন উম্মে কুলসুম শাকিলা। এতে পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আনোয়ার হোসেন খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে এবং জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে ফেলোশিপ পেয়েছেন ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। অন্যান্যরা ভৌতজ্ঞিান ক্যাটাগরিতে এই ফোলোশিপের জন্য মনোনীত হয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ও গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থী এবং গবেষকদের এই অনুদান দেয়া হয়। গবেষণার জন্য ৫৪,০০০ টাকা করে অর্থ সহায়তা পাবেন।
আরএইচ/সিএন
চলমান নিউইয়র্ক ফেসবুক পেজ লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন