শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

শিরোনাম

মৎস্যখামারিদের জন্য সিভাসুর ‘একোয়াকালচার ইন্ডাস্ট্রিতে জলজ উদ্ভিদের ব্যবহার’ প্রকল্প

রবিবার, মার্চ ১৩, ২০২২

প্রিন্ট করুন

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) কক্সবাজারস্থ আউটরীচ ক্যাম্পাসে ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকূলীয় অঞ্চল থেকে দেশজ মাইক্রোঅ্যালজী (অতি ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদ) শনাক্তকরণ ও পৃথককরণ এবং একোয়াকালচার ইন্ডাস্ট্রিতে লাইভ ফিড হিসেবে এর ব্যবহার’ শীর্ষক গবেষণা প্রকল্পের ইনসেপশন ওয়ার্কশপ (সূচনা কর্মশালা) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ মার্চ) বিকালে সিভাসুর কক্সবাজারস্থ কোস্টাল বায়োডাইভার্সিটি মেরিন ফিশারিজ অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ রিসার্চ সেন্টারের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিভাসুর উপাচার্য প্রফেসর গৌতম বুদ্ধ দাশ। প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের (কেজিএফ) নির্বাহী পরিচালক জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভাসুর ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ নূরুল আবছার খান, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর  মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন এবং কেজিএফের পরিচালক (লাইভস্টক অ্যান্ড ফিশারিজ) নাথু রাম সরকার।

সভাপতিত্ব করেন সিভাসুর পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর মো. আশরাফ আলি বিশ্বাস। উপস্থিত ছিলেন কেজিএফের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (ফিশারিজ) মোহাম্মদ নুরুজ্জামান। প্রকল্পের বিষয়ে প্রেজেন্টেশন দেন প্রকল্পের প্রধান গবেষক ও সিভাসুর একোয়াকালচার বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হেলেনা খাতুন।

প্রকল্পটিকে খুব ভাল প্রকল্প হিসেবে আখ্যায়িত করে কর্মশালায় বক্তারা বলেন, ‘এটি বাস্তবায়িত হলে মৎস্যখামারিরা উপকৃত হবে, দেশ উপকৃত হবে।’

কর্মশালায় বক্তারা নীড-বেইস্ড গবেষণার ওপর জোর দেন।

গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন, ‘জ্ঞান সৃষ্টির জন্য প্রয়োজন গবেষণার। জ্ঞান সৃষ্টি করতে পারলেই আমরা শিক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।’

দেশকে উন্নত করতে হলে বেশী বেশী গবেষণা করতে হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।

কেজিএফের অর্থায়নে তিন বছরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সিভাসু। কর্মশালায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, মৎস্য অধিদপ্তর ও স্থানীয় বিভিন্ন হ্যাচারির প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

সিএন/এমএ

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন