লাইফস্টাইল ডেস্ক: নানা দেশে বিয়ের আগেই পাত্রপাত্রীরা জেনে নেন, তার হবু জীবন সঙ্গী কোন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত কি না। আমাদের দেশের মানুষ এ ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না হলেও ইদানীং তরুণ-তরুণীদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।
জেনে নিই বিয়ের আগে কেন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা দরকার-
বংশগত রোগ নির্ণয়: কিছু রোগ যেমন থ্যালাসেমিয়া, সিকেল সেল অ্যানিমিয়া, বা অন্য কোন জেনেটিক সমস্যা উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানের মধ্যে আসতে পারে। তাই, এগুলো নির্ণয় করা জরুরি।
সংক্রামক রোগের ঝুঁকি: এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস বি এবং সি, সিফিলিসের মত সংক্রামক রোগ পরীক্ষা করলে সঙ্গী বা ভবিষ্যৎ সন্তানের ওপর ঝুঁকি কমানো যায়।
প্রজনন ক্ষমতার মূল্যায়ন: বিয়ের আগে উভয়ের প্রজনন ক্ষমতা পরীক্ষা করে নিলে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণে কোন সমস্যা থাকলে তা আগে থেকেই জানা যায় এবং চিকিৎসা শুরু করা যায়।
রক্তের গ্রুপ সামঞ্জস্যতা: রক্তের গ্রুপ ও আরএইচ ফ্যাক্টর যাচাই করলে গর্ভাবস্থায় সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানো যায়।
মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকাও একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটির মত সমস্যাগুলি আগে থেকেই চিহ্নিত করা গেলে সম্পর্ক ভালভাবে পরিচালনা করা সহজ হয়।
সিএন/আলী
চলমান নিউইয়র্ক ফেসবুক পেজ লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন